1. admin@dailybarishalmukhopatro.com : admin-barishal :
  2. adminaminalamin@gmail.com : বরিশাল মুখপত্র : বরিশাল মুখপত্র
৯ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৪শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| শরৎকাল| বৃহস্পতিবার| বিকাল ৫:৪২|
শিরোনামঃ
বরিশাল বিআরটিসি বাস ডিপো যেন দুর্নীতির ফ্যাক্টরি: সিন্ডিকেটের রাজত্বে পিষ্ট প্রশাসন দুইদিন থাকবো,বাঘের মত থাকবো; কারো কাছে নাক খদ দিয়ে আসিনি-রায়হান কাওসার দুর্নীতির আতুরঘর চরমোনাই ইউনিয়ন ভূমি অফিস; নিয়ম-দুর্নীতিতে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ, কর্তৃপক্ষ বলছে ‘শুদ্ধি অভিযান চলবে’ ঘুষ কেলেঙ্কারিতে চরমোনাই ইউনিয়ন ভূমি অফিস: তহশিলদার আমির হোসেন মল্লিকের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতি ও ভুক্তভোগীদের ক্ষোভ বাকেরগঞ্জে পুরুষ নির্যাতনের বিচার চাচ্ছেন ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ ছালাম কীর্তনখোলায় লঞ্চের ধাক্কায় নৌকাডুবি, জেলে নিখোঁজ দুর্গাপূজায় বরিশালে র‍্যাবের তিন স্তরের নিরাপত্তা, চলছে সাইবার মনিটরিং নারীর ক্ষমতায়ন ও ঐতিহ্য রক্ষায় বরিশালে আঁকা হচ্ছে দক্ষিণাঞ্চলের সবচেয়ে বড় দেয়ালচিত্র বরিশালে কৃষক হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার বরিশালে ইউএনডিপি’র প্রতিনিধিদল নিয়ে আদালত ঘুরে দেখলেন প্রধান বিচারপতি

রোগী মৃত্যুর ঘটনায় মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভাঙচুর

✍️ আসাদুজ্জামান মুরাদ ✍
  • প্রকাশিত সময় বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৫৭ বার পড়েছেন

রোগীর মৃত্যুতে চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অবহেলার অভিযোগ তুলে বরিশালের মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়।

সদর ইউনিয়নের তেরচর গ্রামের মফদের খন্দকার (৬০) হৃদরোগে আক্রান্ত হলে মঙ্গলবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর মৃত্যুর পর ওমানপ্রবাসী দুই ছেলে ইব্রাহিম খন্দকার ও হানিফ খন্দকারের নেতৃত্বে স্বজনরা ভাঙচুর চালান।

ইব্রাহিম খন্দকারের ভাষ্য, বাবাকে নিয়ে তারা সকাল সাড়ে ৮টার দিকে হাসপাতালে পৌঁছান। তখন জরুরি বিভাগে কোনো চিকিৎসক ছিলেন না। এক কর্মী জানান, ১০ নম্বর কক্ষে চিকিৎসক আছেন। কিন্তু সেই কক্ষটি ভেতর থেকে আটকানো ছিল। অনেকক্ষণ ডাকাডাকির পরও ভেতর থেকে সাড়া মেলেনি। প্রায় ২০ মিনিট ধরে তাঁর বাবাকে হাসপাতালের বাইরে বিশ্রামাগারে রাখা হয়। এর পর একজন চিকিৎসক এসে পরীক্ষা-নিরীক্ষার নামে সময়ক্ষেপণ করেন। রোগীর অবস্থাও তিনি জানাননি। এমনকি বরিশালে নেওয়ার পরমর্শও দেননি। প্রায় এক ঘণ্টা পর তাঁর বাবাকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তখন ক্ষোভে তাঁর ছোট ভাই হানিফ অক্সিজেনের কিছু সামগ্রী ভাঙচুর করেছেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সাইদুর রহমান অবহেলার অভিযোগ অস্বীকার করেন। তাঁর ভাষ্য, রোগীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল। রোগী পৌঁছার আগেই চিকিৎসক হাসপাতাল ফটকে অপেক্ষায় ছিলেন। মৃতের স্বজনরা হাসপাতালের অক্সিজেন কনসেজেটর, পালস অক্সিজেন মিটার ও ইসিজি মেশিন ভাঙচুর করেছে। তাদের হামলায় মিজান নামের এক কর্মচারী আহত হন। এ বিষয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

নিউজটি ফেসবুকে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2025 dailybarishalmukhopatro.com
EngineerBD-Jowfhowo